জাল টাকার বিপুল পরিমাণ নোটসহ সিলেটে পুলিশের এক কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বাংলাদেশ এর (এপিবিএন) সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার নগরীর সুবিধবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শুধু জাল নোট তৈরি কিংবা বিক্রি নয়, জাল নোট তৈরির প্রযুক্তিও বিক্রি করে আসছিলেন লিয়াকত হোসেন জাকির ওরফে মাজার জাকির। জাল নোট তৈরির কারিগরদের কাছে তিনি ‘গুরু জাকির’ নামে পরিচিত। ২৫ বছর ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন তিনি। জাকিরসহ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভা
রাজধানীর কদমতলীর দনিয়ায় একটি বাড়িতে জাল টাকা তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশে (ডিএমপি) গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগ।
জাল টাকা রাখায় সিরাজগঞ্জে একজনকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার সিরাজগঞ্জের স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-৪ (যুগ্ম দায়রা জজ ১ম আদালত) এর বিচারক সুপ্রিয়া রহমান এই রায় দেন। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রমে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
নাটোরে জাল টাকাসহ এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারা এ তথ্য জানায়। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার সাড়ে ১০টার দিকে নাটোর সদরের ধরাইল বাজার থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গাজীপুরের গাছা এলাকা থেকে জাল টাকাসহ দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে গাজীপুর মহানগরীর গাছার উত্তর খাইলকুর এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
রাজধানীর ভাটারা থেকে প্রায় সাত লাখ টাকা সমমূল্যের জাল টাকার নোটসহ এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। তাঁর নাম সাহেব আলী ওরফে মিরাজ (২৪)। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ভাটারার নতুন বাজারের স্মার্ট হোস্টেল থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিকেলে এ তথ্য জানিয়েছে র্যাব।
বাগেরহাটে প্রায় ১৬ লাখ টাকা মূল্যের জাল নোটসহ এক প্রতারককে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার শহরের দশানী থেকে তাকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে জাল নোট ছাড়াও জাল টাকা তৈরির মেশিন, রং, কাগজ ও বিভিন্ন ফর্মা জব্দ করা হয়।
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে জাল টাকাসহ দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার উপজেলার শ্রীফলকাঠি গ্রামের জনৈক রবিউল ইসলামের বাড়ি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
ঝালকাঠির নলছিটিতে জাল টাকাসহ মো. জাফর (৪৫) নামে এক কারারক্ষীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার মগড় ইউনিয়নের আমিরাবাদ বাজার থেকে পুলিশ তাকে আটক করে। তার কাছ থেকে ৫০০ টাকার ৬টি এবং ১০০০ টাকার ২টি নোট উদ্ধার করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে নগদ ৭ লাখ ৮০ হাজার জাল টাকা এবং জাল নোট ছাপানোর সরঞ্জামসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সেই সঙ্গে একটি ল্যাপটপ, একটি প্রিন্টার, জাল নোট তৈরির তিনটি ডাইস, দুটি গ্লাস, ট্রেসিং পেপার ১ কেজি, এ ফোর পেপার ২৫০ পেজ ও জাল নোট ছাপানোর প্রিন্টারে ব্যবহারের বিভিন্
হাসান মজুমদার ও সোহেল রানা। তাঁরা ছিলেন যথাক্রমে রাজধানীর একটি হোটেলের ব্যবস্থাপক ও বাবুর্চি। ঘুষ না দেওয়ায় ডিবি পুলিশের একটি দল তাঁদের ফাঁসিয়ে দিয়েছিল জাল টাকার সাজানো মামলায়। প্রায় সাত বছর পর আদালতের রায়ে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন তাঁরা।
ভারতীয় জাল রুপি তৈরি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার লালবাগ থানার আরেনডি রোডের শ্মশানঘাট কালীমন্দির এলাকা থেকে একজনকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর দেওয়া তথ্যমতে আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপির লালবাগ থানার পুলিশ।
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গত দুই মাসে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার জাল টাকার নোট বাজারে ছেড়েছে একটি চক্র। ঈদকে কেন্দ্র করে চক্রটি আরও দুই-তিন কোটি টাকার জাল নোট বাজারে ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তবে এর আগেই তাদের আটক করতে সক্ষম হয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) লালবাগ বিভাগ।
জাল টাকা তৈরি চক্রের অন্যতম সদস্য মো. মেহেদী হাসান (১৯)। পেশায় গ্রাফিকস ডিজাইনার। ইউটিউব দেখে শেখেন জাল টাকা তৈরির পদ্ধতি। এরপর ফেসবুকের মাধ্যমে শাহজাদা ও তুষারের সহযোগিতায় জাল টাকার কারবার শুরু করেন। মাত্র ২ হাজার টাকা খরচ করে তৈরি করেন এক লাখ টাকার জাল নোট।
নোয়াখালীর কবিরহাটে জাল টাকাসহ শিহাব (২৯) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ২৯ হাজার টাকার জাল নোট জব্দ করা হয়েছে।
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় জাল টাকার নোটসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গতকাল সোমবার রাত পৌনে ১১টার দিকে উপজেলার কাবিলপুর এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।